নিগার সুলতানা

কলোনি অফ আর্ট নামে একটি ফেইসবুক পেইজে সেদিন চোখে পড়লো এক কিশোর তার নাচের একটি ভিডিও ক্লিপ শেয়ার করেছে। একজন ছেলে নাচলে মানুষের প্রতিক্রিয়া কী হয় তা দেখার জন্য পোস্টের কমেন্টগুলো পড়ছিলাম। কমেন্টগুলো পড়ে যে প্রতিক্রিয়া দেখতে পেলাম তা অপ্রত্যাশিত ছিল না। কারণ যে সমাজ বাস্তবতায় আমরা বসবাস করি সেখানে নাচকে খুব স্বাভাবিকভাবে পুরুষের কাজ বা শিল্প হিসেবে মনে করা হয় না। নাচ পরিবেশনের সাথে সমাজে যে লিঙ্গিয় ভাবাদর্শকে চর্চা করতে দেখা যায়, সেখানে নাচকে একটি মেয়েলী পরিবেশনা হিসেবে উপস্থাপন করা করা হয়। প্রথাগত বাস্তবতার বাইরে যখন কোন পুরুষ নাচ পরিবেশন করে তাতে সমাজের মানুষের তীব্র অস্বস্তি তৈরি হয়। কোন পুরষকে নাচতে দেখলে আপনি বলতে শুনে থাকবেন এতো মেয়েদের মত নাচে! এ লেখাটি নাচ নিয়ে এ ধরনের মানসিকতা নির্মাণের রাজনীতিকে বুঝার চেষ্টা করেছে যা নাচ নিয়ে প্রচলিত ধারনার প্রতি একটি চ্যালেঞ্জ।

মানুষ কেন নাচে এ প্রশ্নের উত্তর দেয়া কঠিন। সংস্কৃতিতে মানুষের আবেগ অনুভূতির প্রকাশ মাধ্যম হিসেবে নাচ চর্চিত হয়। অনুভূতি প্রকাশে যেমন গোষ্ঠী থেকে আরেক গোষ্ঠী, এক ব্যক্তি থেকে আরেক ব্যক্তি আলাদা, তেমনি নাচ পরিবেশনও আলাদা হয়। তাই দেখা যায় নাচের মধ্য দিয়ে কখনো তীব্র ক্রোধ ফুটে ওঠে আবার কখনো নাচের মধ্য দিয়ে উপস্থাপিত হয় মানবিক প্রেম। নাচের মধ্য দিয়ে সংস্কৃতির বিভিন্ন দিক নিয়ে গবেষণা সম্ভব। আর এ কারণেই আধুনিক নাচ গবেষণা নাচকে কেবল শরীরবৃত্তীয় নড়াচড়া বা অঙ্গভঙ্গি হিসেবে নয়, নাচকে আজকের গবেষকরা দেখেন সংস্কৃতির প্রতিবিম্ব হিসেবে।

রাষ্ট্রীয় কোন অনুষ্ঠানে নাচ। উগান্ডা ১৯৭৮-৭৯। ছবি: ড. শাহ আলম।

নৃবিজ্ঞান যে কোন সাংস্কৃতিক প্রপঞ্চকে একটি গবেষণা উপাত্ত হিসেবে নয় বরং তার মধ্যে মানুষকে জানা, তার সংস্কৃতির সাথে তার আবেগ অনভূতিকে বুঝার চেষ্টা করে। নৃবিজ্ঞানীরা যেসব জনগোষ্ঠীকে নিয়ে গবেষণা করেন তাদের দুপুরের রোদের অনুভূতি, সকালের শব্দ, খাবার রান্নার গন্ধ, জীবনের গতি এবং ছন্দকে তারা উপলব্ধি করতে চেষ্টা করেন। নৃবৈজ্ঞানিক গবেষণা সামাজিকবিজ্ঞানের অন্যান্য বিষয়ের মত সমাজ বা সংস্কৃতি অধ্যয়নের মত গ্র্যান্ড বা কোন বড় ধারণাকে গ্রহণ করে না। বরং এর প্রবণতা হল, সমাজের ছোট ছোট বিষয়ের মধ্য দিয়ে সমাজকে বুঝতে চেষ্টা করা, সংস্কৃতিকে জানা।

নাচ নিয়ে গবেষণার ক্ষেত্রে নৃবিজ্ঞানীগণ জ্ঞানকান্ডটির বিকাশের শুরু থেকেই আগ্রহী ছিলেন। নাচ নিয়ে গবেষণার নৃবৈজ্ঞানিক মতবাদ ও পদ্ধতি এথনোকোরিয়োলজি (ethnochoreology) নামে অধিক পরিচিত। নাচ অধ্যয়ন ও গবেষণার জন্য আলাদা জ্ঞান শাখা হিসেবে এথনোকোরিয়োলজির বিদ্যাজাগতিক ইতিহাস খুব সাম্প্রতিক হলেও নৃবিজ্ঞান এর উদ্ভবের শুরুতে অপশ্চিমা নৃগোষ্ঠীর জীবনাচরণ গবেষণার শুরতেই নৃবিজ্ঞানীগণ নাচকে গবেষণা করেন, যদিও সেই সময়ের নাচ গবেষণা ছিল পশ্চিমা চিন্তন-পদ্ধতি দ্বারা ব্যাপকভাবে প্রভাবিত। নাচ নিয়ে গবেষণার পথিকৃৎ হিসেবে এডওয়ার্ড টেইলর, লুইস হেনরি মরগান, ইভান্স প্রিচারড, স্কুল ক্র্যাফট, রুথ বেনেডিক্ট, মারগারেট মিডের নাম অগ্রগণ্য যারা নাচের সামাজিক কার্যাবলী নিয়ে কাজ করেন।

সাধারণত দৈহিক অঙ্গভঙ্গির মাধ্যমে মানুষের অনুভূতির প্রকাশভঙ্গীকে নাচ বলা হয়। নাচ হল মানুষের ছন্দবদ্ধ দৈহিক প্রকাশভঙ্গী। তবে বর্তমান সময়ে নাচ গবেষণা কেবল এই সীমিত পরিসরে ‘দৈহিক মুভমেন্ট’ ধারণার মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। নাচকে আধুনিক সময়ের গবেষণায় দৈহিক মুভমেন্ট বা শরীরবৃত্তীয় নড়াচড়া থেকেও বৃহৎ পরিসরে ব্যাখ্যা করা হয়। কারণ কেবল দৈহিক মুভমেন্ট বা শরীরবৃত্তীয় নড়াচড়ার মধ্য দিয়ে নাচকে নিয়ে গবেষণা করার মধ্য দিয়ে নাচের বিভিন্ন ধরনের সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অর্থগুলোকে তুলে আনা সম্ভব না। নাচের মধ্যে দিয়ে সমাজের বিভিন্ন প্রেক্ষাপট ও অর্থ সাংকেতিকভাবে প্রকাশিত হয়। নাচকে সংজ্ঞায়িত করতে যেয়ে নৃবিজ্ঞানী রেডক্লিফ ব্রাউন (১৯৫২) বলেন Dance is kind of social ritual। নৃবৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গি থেকে নাচ কে বিবেচনা করা হয় এক ধরনের কালচারাল প্র্যাকটিস বা সাংস্কৃতিক অনুশীলন হিসেবে যেখানে নাচ সাঙ্কেতিক পরিবেশনার মধ্য দিয়ে সমাজ ও সংস্কৃতিকে প্রতিনিধিত্ব করে। বিখ্যাত সমাজবিজ্ঞানী পিয়েরে বোরদিও মনে করেন নাচ এক ধরনের বিশেষ ভাষা যা একটি নির্দিষ্ট সময় ও স্থান  কেন্দ্রিক বিষয়ের ও সামাজিক ক্ষমতার কাঠামোর উপর নির্ভর করে (বোরদিও ১৯৯৪)।

নাচের জেন্ডার:

The body is not a thing, it is a situation: it is our grasp on the world and our sketch of our project
(সিমোন দ্যা বোভেয়ার, ১৯৫২)

লিঙ্গিয় ভাবাদর্শ স্থির বিষয় নয়। লিঙ্গিয় মতাদর্শ একটি সামজিক বিনির্মাণ। সংস্কৃতিভেদে এর ধারণাগুলো বিভিন্ন হয়। সংস্কৃতি নির্মাণ করে দেয় নারী ও পুরুষের জন্য তার সামাজিক ভূমিকা ও কার্যাবলী কী হবে। নৃবিজ্ঞানী মার্গারেট মিড লিঙ্গিয় ধারণার বায়োলজিক্যাল মতবাদকে সমালোচনা করেন এবং নিউ গিনির তিনটি নৃগোষ্ঠীর উপর গবেষণা করে দেখতে পান সেখানে সামাজিক লিঙ্গিয় ধারণার সাথে আমেরিকার লিঙ্গিয় ধারণার ব্যাপক পার্থক্য রয়েছে (মিড, ১৯৬৩)। নিউ গিনির আরেইপাশ নৃগোষ্ঠীর নারী ও পুরুষের জন্য যে সামাজিক ভূমিকা বা কার্যাবলী তা আমেরিকান প্রেক্ষাপটে মেয়েলী ধারণার সাথে সম্পৃক্ত। যেমন, সন্তান লালন-পালন, ক্রোধ কোন লিঙ্গের জন্যই প্রত্যাশিত আচরণ হিসেবে বিবেচিত হয়না, যদিও পৃথিবীর বেশিরভাগ দেশে সন্তান লালন-পালন নারীর সামজিক দায়িত্ব হিসেবে নির্ধারিত, আবার রাগ বা ক্রোধকে পুরুষের বৈশিষ্ট্য হিসেবে বিবেচনা করা হয় ।

সমাজ বিভিন্ন উপায়ে আমাদের চেতনায় নাচের লিঙ্গিয় ধারণা নির্মাণ করে। নাচের সাথে প্রচলিত লিঙ্গিয় ধারণায় নাচকে মেয়েলী বা নারীসুলভ সাংস্কৃতিক চর্চা বলে প্রতিষ্ঠা করে। সংস্কৃতিভেদে নারী ও পুরুষ উভয় লিঙ্গের নৃত্য পরিবেশন করতে দেখা গেলেও নাচকে মেয়েলী কাজ হিসেবেই দেখা হয়। সমাজ আরোপিত ভাবাদর্শ নাচের সাথে এক ধরনের স্টেরিওটাইপ নির্মাণ করে যেখানে নাচকে নারীর জন্য যথার্থ চর্চা হিসেবে প্রতিষ্ঠা করে। নাচের সাথে লিঙ্গিয় অর্থ নির্মাণ সমাজের আরো বহুবিধ বিষয়ের সহচর হিসেবে চর্চিত হয়। ফলে একটি থেকে অন্যটি আলাদা করে ভাবা হয় না। নাচের ক্ষেত্রে পুরুষ পরিবেশনাকারীর এক ধরনের প্রান্তিক অবস্থান সূচিত হয়। পুরুষ পরিবেশনাকারীকে বিভিন্নভাবে বিশেষায়িত করা হয়। কখনো সমকামী হিসেবে ধরে নেয়া হয়। কখনো বা ‘হাফ লেডিস’ বা বিভিন্ন গালি ব্যবহার করে হিসেবে পুরুষ নাচিয়েদের কে সম্বোধন করা হয়। ফলে নাচের সাথে পুরুষদের সরাসরি সম্পৃক্ততা কম বা এক ধরনের সামাজিক দূরত্ব সমাজে বিদ্যমান। সমাজ পুরুষের জন্য যে পুরুষোচিত ধারণা নির্মাণ করে নাচকে তার প্রতিপক্ষ ধারণার সাথে যুক্ত করে।

 

উগান্ডা ১৯৭৮-৭৯। ছবি: ড. শাহ আলম।

উপনিবেশবাদ, বর্ণবাদ এবং জাতীয়তাবাদের মত ধারণাগুলো পুরুষতান্ত্রিক আধিপত্যকে ত্বরান্বিত করে। নৃত্য বিশ্লেষক মেরিনা নর্ডেরা দেখান যে, শৈশবকাল থেকেই জ্ঞান এবং এর সাথে যুক্ত সামাজিক কাঠামো নাচ নিয়ে লিঙ্গিয়ভিত্তিক স্টিরিওটাইপ নির্মাণ করে যা নারী বা পুরুষের জৈবিক পার্থক্যের মাত্রা কে সাংস্কৃতিক রুপ প্রদান করে। এ ধরনের স্টেরিওটাইপ নির্মাণের পিছনে কাজ করে পশ্চিমা দর্শনের এক চেটিয়া প্রভাব। উপনিবেশিক শাসনের হাত ধরে পশ্চিমা ভাবাদর্শ বিভিন্ন দেশে প্রচার হয়। ঐতিহাসিক পটভূমি বিবেচনা করলে জানা যায় যেসব দেশে নৃত্য নারী বা পুরুষ কিংবা উভয়ই পরিবেশন করতো সেখানে নৃত্য এককভাবে নারীসুলভ কর্মকাণ্ড হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়। ডাউ রিজনার এর মতে, পশ্চিমা জ্ঞান ও ভাবাদর্শই নাচকে ‘মেয়েলী শিল্পকর্মে রুপান্তরিত করে (২০০৯)।

নাচের কাঠামো এবং রাজনীতির সাথে সম্পর্ক বুঝতে চাইলে নাচের প্রাতিষ্ঠানিক রুপান্তরের ইতিহাসকে বুঝতে হবে। বিংশ শতাব্দীর থিয়েটার নৃত্য নৃত্যের সাথে নতুন ধারণার নির্মাণের ক্ষেত্রে প্রতিনিধিত্ব করে। নৃত্য গবেষক বার্ট (১৯৯৫) এর মতে ইউরোপে উনিশ শতক অবধি, পুরুষ নৃত্য পরিবেশনাকারী নিয়ে সংকীর্ণতা ছিল না। পুরুষ নৃত্যশিল্পী নিয়ে স্টেরিয়োটাইপ মূলত বিশ ও একবিংশ শতকের দিকে স্পষ্টতর হয়েছে। বিংশ শতাব্দীর থিয়েটার নৃত্যে পুরুষতান্ত্রিক ভাবাদর্শ প্রতিনিধিত্ব করে। নৃত্য সামাজিক জীবনাচরণের ঘনিষ্ঠ মাধ্যম হিসেবে চর্চিত হওয়ার যে সামাজিক ও সাংস্কৃতিক তাৎপর্য ও প্রেক্ষাপট তার বিপরীতে থিয়েটার নৃত্য নাচের প্রাতিষ্ঠানিকীকরণ করে। ফলে নাচ পরিবেশনার দুইটি ভিন্ন সামাজিক বাস্তবতা উন্মোচিত হয়। একটি ধরনে নাচ সামাজিক জীবনের অংশ হিসেবে অনুশীলন করা হয়, যাকে লোকনৃত্য নামকরণ করা হয়, আরেকটি ধরন থিয়েটার নৃত্য হিসেবে বিকশিত হয়। যে কোন সামাজিক রীতিনীতির প্রাতিষ্ঠানিকীকরণ এর মধ্য দিয়ে কিছু সুনির্দিষ্ট নিয়মকানুনকে বৈধতা প্রদানের সুযোগ তৈরি হয়। যেখানে কিছু নিয়ম-প্রথাকে সামাজিক আচরণ হিসেবে যথাযথ করে প্রতিষ্ঠিত করা হয়। থিয়েটার নৃত্যের মধ্যে দিয়ে পুরুষতান্ত্রিক ভাবাদর্শ নৃত্যকে কেবল নারী বা মেয়েলী শিল্প হিসেবে প্রতিষ্ঠা করে। ধীরে ধীরে নাচ পরিবেশনের সাথে পুরুষ নৃত্যশিল্পীদের বিচ্ছিন্নতা তৈরি হয়। ১৮ শতক ও ১৯ শতকে মডার্ন ডান্স এর নামে ইউরোপ ও আমেরিকায় যে নতুন ভাবাদর্শ ছড়িয়ে পরে তার মধ্যে দিয়ে নাচের সাথে নারী শিল্পী বা পরিবেশনাকারীর একক সংযুক্তি ঘটে। এ কারণে সে সময়ে নাচের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের বিবেচনা করলে দেখতে পাওয়া যায় তারা অধিকাংশই নারী। পশ্চিমা থিয়েটারনৃত্যে পুরুষতান্ত্রিক মতবাদ যেভাবে প্রতিনিধিত্ব করে বিষয়টি একটু জটিল এ কারণে যে এখানে পুরুষতন্ত্র বিচ্ছিন্নতার রাজনীতি চালায়। আধিপত্য প্রতিষ্ঠায় পুরুষতন্ত্র নাচের সাথে মেয়েলী ডিসকোর্স নির্মাণ করে সেখানে পুরুষকে সরিয়ে রাখে।

নাচের প্রাতিষ্ঠানিক ধারণা ও এর ইতিহাস কেবল সামাজিক পরিবর্তনের প্রতিফলনকে প্রকাশ নয় বরং নারীত্ব এবং পুরুষত্বের সংজ্ঞা কী উপায়ে সামাজিক প্রক্রিয়াগুলোতে যুক্ত হয় হয় সে বিষয়টিকে সামনে আনে। বাংলাদেশের ছোঁ নৃত্য, রাজস্থানের ঘের নৃত্য, ফিলিপাইনের ম্যাগলালটিক নৃত্য, কুর্দিদের বিয়ের নৃত্য প্রভৃতি পুরুষ পরিবেশিত লোক নৃত্যের অন্যতম উদাহরণ। এসব লোক নৃত্য সামাজিক উৎসব ও জীবনাচরণের অংশ হিসেবে পরিবেশিত হয়। নারী বা পুরুষ কে নাচ পরিবেশন করছে এরূপ ধারণা দিয়ে কোন হেজেমনিক ভাবাদর্শ প্রতিষ্ঠিত হয় না। অপরদিকে থিয়েটার নৃত্যে পুরুষতন্ত্রের উপস্থাপনা মূলত পুরুষের আচরণের সামাজিকভাবে উৎপাদিত সীমাবদ্ধতাকে প্রকাশ করে। এই সীমাবদ্ধতাকে পুনর্বিবেচনার জন্য বিভিন্ন সংস্কৃতির লোকনৃত্য কে সামনে নিয়ে আসা জরুরী। নাচের প্রাতিষ্ঠানিকীকরনের বিকল্পে সংস্কৃতির অপ্রাতিষ্ঠানিক নৃত্যে নিয়ে গবেষণা হলে নৃত্যের মধ্য দিয়ে যে বিভিন্ন সংস্কৃতি নারী ও পুরুষের সাম্য অবস্থার উদাহরণ আছে সেগুলো সামনে আসবে।

 

গ্রন্থপঞ্জী

Beauvoir, Simone de. 1989. The Second Sex. New York: Vintage Books.

Bourdieu, Pierre. 1994. Language and Symbolic Power. Cambridge: Polity Press

Burt, R. 2007. The male dancer: Bodies, spectacle, sexualities. 2nd ed. Abingdon, UK: Routledge.

Mead, M. 1963, Sex and Temparament in Three Primitive societies, New York: Dell.

Radcliffe-Brown, A. R. 1952. Structure and Function in Primitive Society. New York: The Free Press.

Fisher, J., & Shay, A. 2009. When Men Dance. Oxford University Press. https://doi.org/10.1093/acprof:oso/9780195386691.001.0001
Image source: author

নিগার সুলতানা সহকারী অধ্যাপক, ফোকলোর বিভাগ, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়।

 

0 Shares

1 Comment

  1. Proma মে ১৯, ২০২১ at ১:৪৫ পূর্বাহ্ণ

    It felt like, just started to enjoy the taste in my mouth and the curry finished. Need to learn more about this specific topic. Thanks for writing on this.

    Reply

Leave A Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

11 − 1 =